“ভিসি’রাও ফাঁদে পড়েছে!”

এই বার্তাটি পড়ার পর আমার চা-এর কাপটি হাতে নিয়ে ভাবছিলাম - এত বড় মাছেরাও কীভাবে এই সাধারণ টেলিগ্রাম ফাঁদে ধরা দিলেন?

সত্যি বলতে: যখন SUIIর অফিসিয়াল টুইট বলছে “কোন OTC নেই”, আর ইনভেস্টররা তখনও টাকা ঢালছে… বুঝতেই পারছেন FOMO কতটা শক্তিশালী!

সবচেয়ে মজার অংশ? একজন হোয়েল ইনভেস্টর আত্মবিশ্বাসের সাথে বলেছিলেন - “প্রাইভেট গ্রুপে কেউ স্ক্যাম করতে পারবে না!” 😂

এখন প্রশ্ন হলো: আপনি কি কখনও এমন “খাসা ডিল” এর ফাঁদে পড়েছেন? কমেন্টে জানান!

ক্রিপ্টো ব্রিজে ঝুঁকি নেবেন নাকি সাঁতার কাটবেন?

এথেরিয়ামে কফি কিনতে গেলে গ্যাস ফি দিয়ে দাম দ্বিগুণ! 😂 ক্রিপ্টো ব্রিজগুলো আসলে ফিনান্সিয়াল এয়ারলকের মতো - এক চেইন থেকে আরেক চেইনে টাকা পাঠানোর সময় মাঝখানে ‘ট্রাস্ট ইস্যু’ নামক এক বিশাল গর্ত থাকে।

তিন রকমের ব্রিজ, তিন রকমের ঝামেলা

সিইএক্স ব্রিজ মানেই হলো ‘একজন রাজার হাতে সব keys’! মনে পড়ে যায় Mt. Gox-এর সেই দুঃস্বপ্ন। 🤑 অথচ লেয়ার-২ সমাধানগুলো এত জটিল যে বাঙালির হিসাব-নিকাশের মাথা ঘুরে যায়!

পরামর্শ: টাকা পাঠানোর আগে জানুন আপনি কোন ধরনের ‘ক্রিপ্টো সাঁতারু’ হতে চলেছেন! কিভাবে দেখবেন? কমেন্টে লিখুন ‘হ্যালো ডার্কনেস আমার পুরোনো বন্ধু’ 😜

SEC এর হাত থেকে পালানো যায় না!

Abra ভেবেছিল ‘DeFi’ নাম দিলেই SEC এর চোখে ধুলো দেওয়া যাবে। কিন্তু SEC বলেছে, ‘বাছাধন, আইন তো আইন!’ 😂 ৬০০ মিলিয়ন ডলারের ‘ইয়ার্ন’ প্রোগ্রামের জন্য এখন জরিমানা দিয়ে বসে আছে!

তিনবারের চ্যাম্পিয়ন

২০২০ থেকে এবার পর্যন্ত তিনবার SEC-এর সাথে টাঙ্গাম করেছে Abra। এত বার জরিমানা খেয়েও শেখেনি যেন! কথায় আছে, ‘এক বার না শিখলে দুই বার, দুই বার না শিখলে…SEC তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!’ 🤣

কমপ্লায়েন্সের নয়া নিয়ম

Abra নিজেই ২০২২ সালে বন্ধ করে দিয়েছিল Earn প্রোগ্রাম। কিন্তু SEC বলছে, ‘পেছনের হিসাবও দেখব!’ মানে এখন থেকে ক্রিপ্টো কোম্পানিগুলোকে বলতে হবে: ‘জানো আমার অতীত? SEC জানে!’

কেমন লাগল গল্পটা? নিচে কমেন্টে লিখুন - ‘SEC দাদার হাত থেকে কেউ রক্ষা নেই!’ 😉

রাজনীতিও এখন ক্রিপ্টোর মতো অস্থির!

আমেরিকার নির্বাচন ক্রিপ্টো বাজারে ঝড় তুলবে? ট্রাম্প আর হ্যারিসের লড়াই শুধু রাজনীতির ময়দানে নয়, আমাদের ডিজিটাল ওয়ালেটেও!

সিনেটের হাতেই ক্রিপ্টোর ভাগ্য রিপাবলিকানরা যদি সিনেট দখল করে, তাহলে SEC-এর নতুন চেয়ারম্যান হতে পারে এমন কেউ যিনি স্মার্ট কন্ট্র্যাক্ট বুঝেন (অর্থাৎ আইনের বই না ছুঁড়ে মারেন!)।

ট্রাম্প জিতলে:

• আমেরিকা হবে “ক্রিপ্টো রাজধানী” (মানে আমাদের ফিয়াট মুদ্রা গুলোকে বলুন বিদায়!)

হ্যারিস জিতলে:

• “ইনোভেশন ফ্রেন্ডলি” নিয়ম আসবে (কিন্তু সেগুলো কি আদৌ বন্ধুত্বপূর্ণ হবে?)

এই নির্বাচনে আপনার পোর্টফোলিওও ভোট দিন! 😉

প্যারাচেইন নিলাম: ব্লকচেইনের নতুন রেস্টুরেন্ট?

পোলকাডটের প্যারাচেইন নিলাম দেখে মনে হচ্ছে ঢাকার বিখ্যাত ফুড স্ট্রিটের মতো - সবাই একই স্পট দখল করতে চায়! জাস্ট LIKE আমাদের প্রিয় হালিম ভেন্ডাররা, প্রজেক্টগুলো ১ মিলিয়ন DOT লক করে এই ‘ব্লকচেইন রিয়েল এস্টেট’ এর জন্য লাইন ধরেছে৷

ইন্টারঅপারেবিলিটি: ট্রানজেকশন হারিকেন

এথেরিয়ামের ‘সিঙ্গেল-লেন’ হাইওয়ে থেকে পোলকাডটের ‘মাল্টি-লেন এক্সপ্রেসওয়ে’তে আসাটা ওই রিকশাওয়ালার গাড়ি চালানোর মতো যিনি হঠাৎ কারো ড্রাইভিং সিটে চলে এসেছেন! গ্যাভিন উড স্যার বলছেন এটা নতুন প্যারাডাইম… আমরাতো এখনো পুরানো প্যারাডাইমেই আটকে আছি!

[ইমোজি: 🤯]

কমেন্টে জানাও - তুমি কি এই মাল্টি-চেইন জংগলে টিকে থাকতে পারবে? নাকি ওল্ড স্কুল এথেরিয়ামেই ফিরে যাবে?