স্টেবলকয়েনের ‘ডারউইনিজম’ শুরু!

হংকং যখন কঠোর নিয়মনীতি আনলো, তখন সবাই বুঝে গেল - এটা কোন সাধারণ প্রতিযোগিতা না! এখানে শুধু মাত্র ২-৩টা প্রজেক্ট টিকতে পারবে, বাকিরা সব ‘এমোজি হোয়াইট পেপার’ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাবে।

ব্যাংকিংয়ের মতো কঠোর পরীক্ষা

HKMA বলছে: “স্যান্ডবক্সে খেলার সুযোগ পেয়েছো মানেই লাইসেন্স পেয়ে যাওনি!” মানে আপনার সেই ফ্যান্সি ডেমো? সেটা তো শুধু স্কুলের হোমওয়ার্ক ছিল!

কারা টিকবে?

যাদের আছে:

• আসল ব্যাংকিং পার্টনার
• পূর্ণ অডিট রিপোর্ট (এমোজি ছাড়া)
• রিয়েল টেকনোলজি

বাকিরা? তারা এখনই ইউটিউবে “হাউ টু মুভ টু এল সালভাদর” ভিডিও দেখতে শুরু করতে পারে!

কী মনে হয়? এই নিয়ন্ত্রণ কি খুব বেশি কঠোর, নাকি প্রয়োজনীয়? কমেন্টে জানাও!

বিটকয়েনের নতুন অধ্যায়

আমাদের প্রিয় ডিজিটাল সোনা এখন সত্যিই উড়তে শিখেছে! লেয়ার ২ সলিউশনগুলো দেখে মনে হচ্ছে বিটকয়েন একটা সুপারহিরো মুভির মতো - বেস লেয়ার ছিল সে সাধারণ মানুষ, আর এখন পেয়েছে তার পাওয়ার-আপ (যেমনটা বলেই ফেললাম!)।

কি আছে এই নতুন জাদুতে?

• ৫ সেকেন্ডে ট্রানজেকশন (এখনকার সময়ে চা খাওয়ার আগেই টাকা পৌঁছে যাবে!)
• স্মার্ট কন্ট্রাক্ট (এবার বিটকয়েনও পারে সব!)
• ৫০ ডলারের কফি না, এবার ট্রানজেকশন ফি হবে আপনার চায়ের দামের সমান!

আসল কথা হচ্ছে…

স্ট্যাক্স, লাইটনিং নেটওয়ার্ক—এগুলো বিটকয়েনকে দিয়েছে নতুন প্রাণ। ভাবুন তো, যে ক্রিপ্টো একসময় মিনিটের পর মিনিট লাগাত ট্রানজেকশনের জন্য, সে এখন সেকেন্ডের মধ্যে কাজ সারছে!

সবাই কি প্রস্তুত এই নতুন যুগের জন্য? নাকি এখনও আমরা সেই পুরনো দিনের গতিতেই আটকে আছি? কমেন্টে জানান!

কোড কি অপরাধ?

আজকের স্ট্রিমে দেখলাম—রোমান স্টোর্মকে 6টা বাজে গুপচপ করেছিল। তার ছোট্ট মেয়েও চিৎকার! আর কেন? কারণ…তিনি একটা প্রাইভেসি-ফ্যাক্টরি (Tornado Cash) লিখছিলেন!

যদি Bitcoin-এইচএস্‌টা (Bitcoin-HS) অথবা Telegram-এইচএস্‌টা (Telegram-HS) আইনগতভাবে “অপরাধ” হয়, toh code-ও crime?

আমরা Devs-দলগুলোতে: “শখমতো coding!” বিচারবিভাগ: “হ্যা… code -ও crime!”

গুপচপ?! সবই थोड़ा एक्सট्रिम। যদি TCP/IP-ও illegal hoi jai, toh internet er bhaag kothay?

#RomanStorm #CodeCrime #TornadoCash #CryptoJustice

আপনি के समझते हैं? बोलू मत, कमेंट में लिखें! 😆